MUSLIM THE NEXT GENERATION OF BANGLADESH বাংলাদেশের পরবর্তী মুসলমান BY IMAM ABDUL HANNAN

MUSLIM THE NEXT GENERATION OF BANGLADESH বর্তমান সময়ে সুবিবেচক অভ্যাসগত মুসলমানরা অর্থাৎ যারা ইসলামিক মনমানসিকতা সম্পন্ন তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সন্তানদের নিয়ে তারা অত্যান্ত চিন্তিত।আর যারা অনভ্যাসী মুসলমান অর্থাৎ নামকা ওয়াস্তে ভোটার লিষ্টের মুসলমান তাদের এ ব্যাপারে কোন মাথাব্যথা নেই।আমি পাঁচ বছর যাবৎ সমাজের অলিতে গলিতে শহর মফস্বল ঘুরে একটা বিষয় খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি ৪ থেকে ২৫ বছরের মধ্যের ছেলে মেয়েদের ৯০শতাংশ বিবেকবুদ্ধি প্রতিবন্দী এবং সম্মুখ আবেগপ্রবন বেশি।তার দৃষ্টি সম্মুখে কিন্ত তার পা যে গর্তে পড়তে যাচ্ছে এ সম্পর্কে তার কোন খেয়াল নেই।এদের ভিতর ৪ থেকে ১৩ বছর বয়সীরা এ্যান্ড্রোয়েড গেমস মোবাইল আসক্ত,আর যাদের বয়স ১৪ থেকে ২৫ বছর তাদের কিছু সংখ্যক অবৈধ যৌনাচার কিছু সংখ্যক নেশা,নোংরা রাজনৈতিক খুনী কিছু সংখ্যক পর্নোগ্রাফি, কিছু সংখ্যক অনলাইন জুয়া পর্নোগ্রাফি ও হস্তমৈথুন আসক্ত।এদের নিয়ে সচেতন অবিভাবকরা অত্যান্ত বিব্রতকর পরিস্থিতির ভিতরে আছে। তারা না পারছে সংশোধন করতে আর না নিতে পারছে কোন সিদ্ধান্ত না পারছে বলতে না পারছে সইতে।এই অবস্থায় কোন দিকে যাচ্ছে আমাদের বৃহত্তম একটা জেনারেশন?বাবা মায়ের নিকট যখন এরা অর্থনৈতিক সুযোগ সুবিধা কম পাই তখন সামাজিক নানা অপকর্মের সাথে এদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর এই সুযোগে এদেরকেই টার্গেট করছে দেশের এক কুচক্রী মহল এবং এদের দ্বারাই হত্যা,লুন্ঠন, সন্ত্রাসী,স্কুল ড্রেস পরিয়ে স্কুল ব্যাগ নিয়ে চোরাচালান স্বর্ন পাচার, ফেনসিডিল, ইয়াবা,গাজা,মদের বহন সহ নানা ধরনের অপরাধ করিয়ে নিজেরা ফায়দা লুটছে।মোট জনগোষ্ঠীর ধ্বংসের মুখের এই ৯০ শতাংশ জেনারেশনের ৪থেকে ১৩ বছরের যারা রয়েছে তাদের সংখ্যা ৪০শতাংশ বাকী ১৪ থেকে ২৫ বছরের রয়েছে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তের মোট জনগোষ্ঠীর ৫০ শতাংশ।২০২২সালের আদমশুমারী মোতাবেক মোট জনবল ১৬.১৭ কোটি।মোট জনবলের ৩৩শতাং হচ্ছে এই ৪ থেকে ২৫ বছরের ছেলেমেয়ে। আমি বলিনা ২৬ থেকে ৩৫ বছরের জনবলেরা খুব মেধাবী,এই বয়সের ছেলেমেয়েদের ৯০শতাংশ যদি কোন সরকারি অথবা বেসরকারী, সামরিক অথবা বেসামরিক যে সেক্টরেই থাকুক সে সেক্টরের অধিনস্থ এবং উর্ধতনরা যে কি সমস্যায় আছে একমাত্র তারাই জানে।আমি এখন পর্যায় ক্রমে ১ থেকে ৪ বছরের ছেলেমেয়ে সম্পর্কে অবগত করবো। ১থেকে চার বছরের শিশু এবং তাদের পিতামাতারা কি করে তাদের সন্তানকে নিয়ে? এক বছরের শিশুরা সাধারণত বসা থেকে দাঁড়াতে যায় অনেকে দাঁড়ায় এরা কিন্ত কান্নাকাটির পরিমানটা ও একটু বেশি করে। যদি প্রথম সন্তান হয় তাহলে যত ধরনের খেলনা সামগ্রী আছে সামর্থ্যের মধ্যে সেটা নিতেই হবে পাশাপাশি আদর করে ছোট বাচ্চার সামনে স্মার্ট ফোনটি ধরে কান্নাকাটি বন্ধের উপকরণ হিসাবে ব্যবহার এবং নানা নানী মামাদের সাথে ছোটবেলা থেকেই ভিডিও কলে দেখাদেখি এই অভ্যাসে কিন্ত বাচ্চাটি বেড়ে উঠছে।মায়ের খুব কাজ বাচ্চাটি এক দু পা করে হাঁটছে,বাবাও বাড়ী নেই,বাচ্চাটা যাতে না কাঁদে সেজন্য মা মোবাইলে একটা গেমস দিয়ে বাচ্চাটিকে ধরিয়ে দিয়ে সংসারের কাজ সারছে।এক দুই বছর পেরিয়ে যখন তিন বছরে পড়তে যাচ্ছে তখন বাচ্চাটা প্রায় মোবাইল আসক্তিতে পড়ে যাচ্ছে। এই অবস্থায় শতকরা ৫শতাংশ পিতামাতা সন্তানকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে আর ৯৫ ভাগ পিতামাতা সন্তানকে এটা ব্যবহারে একধাপ এগিয়ে দেই,সাথে খেলনা পিস্তল কিনে দেই বাচ্চা গেমস খেলতে গিয়ে গুলি করা দেখছে এটা এখন বাচ্চার ও কিনে দিতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

২০০কোটি টাকায় জামায়াতের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে হেফাজত নেতা মুহিবাবুল্লাহ বাবু নগরীকে

গত কয়েকদিন হলো হেফাজত নেতা মুহিব্বুল্লাহ বাবু নগরী হঠাৎ জামায়াতের বিরুদ্ধে কোন ইস্যু ছাড়াই বক্তব্য দেয়া শুরু করেছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ...